গল্পে গল্পে ধাঁধা-১২|উত্তরসহ ভীষণ মজার ৫টি গল্পধাঁধা|মজার মজার সব ধাঁধা ২০২০| Interesting and Tricky Bengali Riddles
১•
রনি আর জনি দুই ভাই। ভাই হলে কী হবে দুই ভাই এ সম্পর্ক সাপে নেউলে। রনি হলো মাথা গরম মানুষ। সবার সাথেই তার ঝগড়া হয়। একদিন রাগে সে এক লোককে মেরেই ফেলল। জনি সেটা দেখে ফেলল। মামলা হল। জনি রনির বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিল। অপরাধ প্রমানিত হল। কিন্তু জীবনে প্রথম বার বিচারক খুনীকে ফাঁসি অথবা যাবজ্জীবন কোন শাস্তিই দিতে পারছেন না। বিচারক মহা চিন্তায় আছেন। কারণটা কী? উল্লেখ্য, রনি কিন্তু জীবিত।
২•
সালাম সাহেবের দামী একটা চিত্রকর্ম চুরি গেছে। তিনি তাঁর বন্ধু গোয়েন্দা কুয়াশাকে চোর বের করার দায়িত্ব দিলেন। সন্দেহভাজনরা হল মালি কদম আলি, বাবুর্চি সরফরাজ, কাজের মেয়ে আমিনা ও সহকারি বাবলু। কুয়াশা ক্লু খুঁজতে গিয়ে দেখলেন যে চোর লোকটা মজার মানুষ। সে ইচ্ছে করে ক্লু রেখে গেছে। ক্লুগুলো হলো পাঁচটি কাগজের টোকা। একটি টোকা পাওয়া গেলো সব চেয়ে বড় শোবার ঘরে। সেটাতে লেখা "আমি চোর" ৫ বার। একটা পাওয়া গেলো স্টোর রুমে। তাতে "আমি চোর" একবার লেখা। দুইটা পাওয়া গেলো ছবি আঁকার ঘরে। একটাতে "আমি চোর" দুইবার আর একটাতে "আমি চোর" চারবার লেখা। শেষটা পাওয়া গেলো লাইব্রেরি রুমে। "আমি চোর" তিনবার লেখা। এবার বলো চোর কে?
৩•
এক বাদশাহ তার দুই ছেলে, যুনান ও খুররম এর মধ্যে কাকে পরবর্তী উত্তরাধিকারি করে যাবেন বুঝতে পারছেন না। তাই তিনি একটি বুদ্ধি আঁটলেন। দুই ছেলেকে একটি স্থানের নাম উল্লেখ করে বললেন তোমাদের মধ্যে যার ঘোড়াটা ওই স্থানে আগে পৌছবে সে আমার উত্তরাধিকারী হবে না। হবে অন্যজন। তৎক্ষণাৎ যুনান ঘোড়া নিয়ে ওই স্থানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হল। খুররম হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে রইল। যখন ব্যাপারটা বুঝতে পারল তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। বাদশাহ মুচকি হেসে বললেন যুনানই হবে আমার পরবর্তী উত্তরাধিকারী। ব্যাপারটা কি?
৪•
মিঃ হাসান খুন হয়েছেন তাঁর স্টাডি রুম এ। চেয়ারে যেমন বসা ছিলেন তেমনই বসা। তাকে পেছন দিক থেকে কেউ গুলি করে হত্যা করেছে। টেবিল এর উপর ছড়ানো ছিটানো বই, কফির মগ উল্টানো, চারিদিকে কফি ছিটান, আর ধস্তাধস্তির চিহ্ন। উনার সার্বক্ষণিক সহকারীর কাছ থেকে জানা গেল, প্রথমে ঐ রুমে ঢোকে হাসান সাহেবের একমাত্র মেয়ে এবং একটু পরেই বেরিয়ে যায়। তারপর ঢোকে উনার একমাত্র ছেলে, হাতে ছিল একটি কফির মগ। যাওয়ার সময় ছেলেটি খালি মগটি তার হাতে দিয়ে যায়। সে মগটি পাশেই একটি টুল এর উপর রাখে। এরপর ভেতরে ঢোকে বেয়ারা কফি নিয়ে। এবং খালি হাতে বেরিয়ে যায়। সব শেষে সহকারী নিজে ঢোকে এবং হাসান সাহেবকে মৃত দেখতে পায়। কফির মগ গুলোতে বেয়ারা এবং ছেলের ফিঙ্গার প্রিন্ট পাওয়া গেল। পুলিশ সব চেয়ে সন্দেহভাজন লোকটিকে গ্রেফতার করল। বলতে হবে কে সেই সন্দেহভাজন লোক এবং কেন?
৫•
মিঃ মতিন একা একটি ফ্ল্যাটে থাকেন। রিটায়ার্ড। খুব একটা ঘর থেকে বের হন না। একা থাকতে পছন্দ করেন। দুধওয়ালা দুধ দিয়ে যায়। পত্রিকাওয়ালা পত্রিকা দিয়ে যায়। ডাকপিয়ন চিঠি দিয়ে যায়। আর কেউ খুব একটা আসে না তার কাছে। দিনটি ছিল বুধবার। দুধওয়ালা পুলিশে খবর দিল যে মিঃ মতিনের কোন সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। আগের দিনের দুধের প্যাকেট দরজার সামনে ফেলা দেখে তার সন্দেহ হয়। সে অনেকবার কলিংবেল টিপে। কিন্তু মিঃ মতিনের কোন সাড়া পাওয়া যায়নি। এ রকম সচরাচর হয় না। তাই সে পুলিশ কে ব্যপারটা জানাতে এসেছে। পুলিশ এসে দরজার সামনে সোমবারের দৈনিক পত্রিকা, একটি চিঠি আর একটি দুধের প্যাকেট পেলো। ভেতরে পাওয়া গেল মিঃ মতিনের রক্তাক্ত লাশ। ডাকপিয়ন, পত্রিকাওয়ালা, দুধওয়ালা সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদের পর সবচেয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করলো। কে সেই সন্দেহভাজন ব্যক্তি এবং কেন?
উত্তর
১• রনি আর জনি দুজনই জমজ এবং জোড়া লাগানো। তাদেরকে অপারেশন করেও আলাদা করা অসম্ভব। রনিকে শাস্তি দিলে সেই শাস্তি জনিকেও ভোগ করতে হবে। কিন্তু জনি নির্দোষ।
২• সালাম সাহেব নিজেই চুরি করেছেন বন্ধুর সাথে মজা করার জন্য। প্রত্যেকটা রুম এর আদ্যাক্ষর দিয়ে নিজের নামের প্রতিটি অক্ষর নির্দেশ করেছেন আর সংখ্যা দিয়ে অক্ষরের অবস্থান নির্দেশ করেছেন।
Store room (1) = S
Art room (2) = A
Library room (3) = L
Art room (4) = A
Master bed room (5)= M
৩• যুনান খুররমের ঘোড়া নিয়ে রওনা হয়েছিল। তাই খুররমের ওখানে আগে পৌঁছাবে। আর যার ঘোড়া আগে পৌঁছাবে সে উত্তরাধিকারী হবে না।
৪• "চেয়ারে যেমন বসা ছিলেন তেমন ই বসা।" তার মানে পেছন থেকে গুলি হয়েছে এবং উনার কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঘটনাটা ঘটেছে। মিঃ হাসান আত্মরক্ষার কোন সুযোগই পান নি। তাহলে সব ছড়ানো ছিটানো কেন? তার একটাই কারণ, ওসবই সাজানো। মেয়ে তো খুনি হবে না বুঝাই যাচ্ছে। যারা কফি নিয়ে ঢুকেছিল তারাও খুনি হবে না। কারণ যে খুনটা করেছে সে বিনা বাধায়ই খুনটা করেছে। কাজেই যাদের হাতে কফি ছিল তারা যদি খুনটা করত তাহলে কফি, মগ ইত্যাদি ফেলে সাজিয়ে নিজের দিকে নিশ্চয়ই সন্দেহের তীরটা ঘুরাত না। অতএব সন্দেহের তীর সোজা চলে যায় সহকারীর দিকে। সন্দেহটা আরও প্রবল হয় যখন ছেলেটির কফির মগে শুধুমাত্র ছেলের হাতের ছাপ পাওয়া যায়। ছেলেটি কিন্তু মগটি সহকারীর হাতেই দিয়েছিলো। কাজেই মগ এ তারও হাতের ছাপ থাকার কথা। কিন্তু বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে গিয়ে সে এই বোকামিটি করে। মগের যেখানে সে স্পর্শ করেছিল সে জায়গা থেকে তার হাতের স্পর্শ সে কৌশলে মুছে ফেলে। অতএব খুনি সহকারী।
৫• প্রথম সন্দেহেের তীর যায় পত্রিকাওয়ালার দিকে। সে সোমবারের পর আর পত্রিকা দেয়নি। কারণ সে জানতো এখানে পত্রিকা পড়ার মত কেউ বেঁচে নেই।
গণিতের মজার ধাঁধা-১
১•
রনি আর জনি দুই ভাই। ভাই হলে কী হবে দুই ভাই এ সম্পর্ক সাপে নেউলে। রনি হলো মাথা গরম মানুষ। সবার সাথেই তার ঝগড়া হয়। একদিন রাগে সে এক লোককে মেরেই ফেলল। জনি সেটা দেখে ফেলল। মামলা হল। জনি রনির বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিল। অপরাধ প্রমানিত হল। কিন্তু জীবনে প্রথম বার বিচারক খুনীকে ফাঁসি অথবা যাবজ্জীবন কোন শাস্তিই দিতে পারছেন না। বিচারক মহা চিন্তায় আছেন। কারণটা কী? উল্লেখ্য, রনি কিন্তু জীবিত।
২•
সালাম সাহেবের দামী একটা চিত্রকর্ম চুরি গেছে। তিনি তাঁর বন্ধু গোয়েন্দা কুয়াশাকে চোর বের করার দায়িত্ব দিলেন। সন্দেহভাজনরা হল মালি কদম আলি, বাবুর্চি সরফরাজ, কাজের মেয়ে আমিনা ও সহকারি বাবলু। কুয়াশা ক্লু খুঁজতে গিয়ে দেখলেন যে চোর লোকটা মজার মানুষ। সে ইচ্ছে করে ক্লু রেখে গেছে। ক্লুগুলো হলো পাঁচটি কাগজের টোকা। একটি টোকা পাওয়া গেলো সব চেয়ে বড় শোবার ঘরে। সেটাতে লেখা "আমি চোর" ৫ বার। একটা পাওয়া গেলো স্টোর রুমে। তাতে "আমি চোর" একবার লেখা। দুইটা পাওয়া গেলো ছবি আঁকার ঘরে। একটাতে "আমি চোর" দুইবার আর একটাতে "আমি চোর" চারবার লেখা। শেষটা পাওয়া গেলো লাইব্রেরি রুমে। "আমি চোর" তিনবার লেখা। এবার বলো চোর কে?
৩•
এক বাদশাহ তার দুই ছেলে, যুনান ও খুররম এর মধ্যে কাকে পরবর্তী উত্তরাধিকারি করে যাবেন বুঝতে পারছেন না। তাই তিনি একটি বুদ্ধি আঁটলেন। দুই ছেলেকে একটি স্থানের নাম উল্লেখ করে বললেন তোমাদের মধ্যে যার ঘোড়াটা ওই স্থানে আগে পৌছবে সে আমার উত্তরাধিকারী হবে না। হবে অন্যজন। তৎক্ষণাৎ যুনান ঘোড়া নিয়ে ওই স্থানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হল। খুররম হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে রইল। যখন ব্যাপারটা বুঝতে পারল তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। বাদশাহ মুচকি হেসে বললেন যুনানই হবে আমার পরবর্তী উত্তরাধিকারী। ব্যাপারটা কি?
৪•
মিঃ হাসান খুন হয়েছেন তাঁর স্টাডি রুম এ। চেয়ারে যেমন বসা ছিলেন তেমনই বসা। তাকে পেছন দিক থেকে কেউ গুলি করে হত্যা করেছে। টেবিল এর উপর ছড়ানো ছিটানো বই, কফির মগ উল্টানো, চারিদিকে কফি ছিটান, আর ধস্তাধস্তির চিহ্ন। উনার সার্বক্ষণিক সহকারীর কাছ থেকে জানা গেল, প্রথমে ঐ রুমে ঢোকে হাসান সাহেবের একমাত্র মেয়ে এবং একটু পরেই বেরিয়ে যায়। তারপর ঢোকে উনার একমাত্র ছেলে, হাতে ছিল একটি কফির মগ। যাওয়ার সময় ছেলেটি খালি মগটি তার হাতে দিয়ে যায়। সে মগটি পাশেই একটি টুল এর উপর রাখে। এরপর ভেতরে ঢোকে বেয়ারা কফি নিয়ে। এবং খালি হাতে বেরিয়ে যায়। সব শেষে সহকারী নিজে ঢোকে এবং হাসান সাহেবকে মৃত দেখতে পায়। কফির মগ গুলোতে বেয়ারা এবং ছেলের ফিঙ্গার প্রিন্ট পাওয়া গেল। পুলিশ সব চেয়ে সন্দেহভাজন লোকটিকে গ্রেফতার করল। বলতে হবে কে সেই সন্দেহভাজন লোক এবং কেন?
৫•
মিঃ মতিন একা একটি ফ্ল্যাটে থাকেন। রিটায়ার্ড। খুব একটা ঘর থেকে বের হন না। একা থাকতে পছন্দ করেন। দুধওয়ালা দুধ দিয়ে যায়। পত্রিকাওয়ালা পত্রিকা দিয়ে যায়। ডাকপিয়ন চিঠি দিয়ে যায়। আর কেউ খুব একটা আসে না তার কাছে। দিনটি ছিল বুধবার। দুধওয়ালা পুলিশে খবর দিল যে মিঃ মতিনের কোন সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। আগের দিনের দুধের প্যাকেট দরজার সামনে ফেলা দেখে তার সন্দেহ হয়। সে অনেকবার কলিংবেল টিপে। কিন্তু মিঃ মতিনের কোন সাড়া পাওয়া যায়নি। এ রকম সচরাচর হয় না। তাই সে পুলিশ কে ব্যপারটা জানাতে এসেছে। পুলিশ এসে দরজার সামনে সোমবারের দৈনিক পত্রিকা, একটি চিঠি আর একটি দুধের প্যাকেট পেলো। ভেতরে পাওয়া গেল মিঃ মতিনের রক্তাক্ত লাশ। ডাকপিয়ন, পত্রিকাওয়ালা, দুধওয়ালা সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদের পর সবচেয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করলো। কে সেই সন্দেহভাজন ব্যক্তি এবং কেন?
উত্তর
১• রনি আর জনি দুজনই জমজ এবং জোড়া লাগানো। তাদেরকে অপারেশন করেও আলাদা করা অসম্ভব। রনিকে শাস্তি দিলে সেই শাস্তি জনিকেও ভোগ করতে হবে। কিন্তু জনি নির্দোষ।
২• সালাম সাহেব নিজেই চুরি করেছেন বন্ধুর সাথে মজা করার জন্য। প্রত্যেকটা রুম এর আদ্যাক্ষর দিয়ে নিজের নামের প্রতিটি অক্ষর নির্দেশ করেছেন আর সংখ্যা দিয়ে অক্ষরের অবস্থান নির্দেশ করেছেন।
Store room (1) = S
Art room (2) = A
Library room (3) = L
Art room (4) = A
Master bed room (5)= M
৩• যুনান খুররমের ঘোড়া নিয়ে রওনা হয়েছিল। তাই খুররমের ওখানে আগে পৌঁছাবে। আর যার ঘোড়া আগে পৌঁছাবে সে উত্তরাধিকারী হবে না।
৪• "চেয়ারে যেমন বসা ছিলেন তেমন ই বসা।" তার মানে পেছন থেকে গুলি হয়েছে এবং উনার কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঘটনাটা ঘটেছে। মিঃ হাসান আত্মরক্ষার কোন সুযোগই পান নি। তাহলে সব ছড়ানো ছিটানো কেন? তার একটাই কারণ, ওসবই সাজানো। মেয়ে তো খুনি হবে না বুঝাই যাচ্ছে। যারা কফি নিয়ে ঢুকেছিল তারাও খুনি হবে না। কারণ যে খুনটা করেছে সে বিনা বাধায়ই খুনটা করেছে। কাজেই যাদের হাতে কফি ছিল তারা যদি খুনটা করত তাহলে কফি, মগ ইত্যাদি ফেলে সাজিয়ে নিজের দিকে নিশ্চয়ই সন্দেহের তীরটা ঘুরাত না। অতএব সন্দেহের তীর সোজা চলে যায় সহকারীর দিকে। সন্দেহটা আরও প্রবল হয় যখন ছেলেটির কফির মগে শুধুমাত্র ছেলের হাতের ছাপ পাওয়া যায়। ছেলেটি কিন্তু মগটি সহকারীর হাতেই দিয়েছিলো। কাজেই মগ এ তারও হাতের ছাপ থাকার কথা। কিন্তু বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে গিয়ে সে এই বোকামিটি করে। মগের যেখানে সে স্পর্শ করেছিল সে জায়গা থেকে তার হাতের স্পর্শ সে কৌশলে মুছে ফেলে। অতএব খুনি সহকারী।
৫• প্রথম সন্দেহেের তীর যায় পত্রিকাওয়ালার দিকে। সে সোমবারের পর আর পত্রিকা দেয়নি। কারণ সে জানতো এখানে পত্রিকা পড়ার মত কেউ বেঁচে নেই।
গণিতের মজার ধাঁধা-১
গল্পে গল্পে ধাঁধা-৭| উত্তরসহ পাঁচটি ভীষণ মজার গল্প ধাঁধা
ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৫| উত্তরসহ ১২টি ভীষণ মজার ছন্দের ধাঁধা
গল্পে গল্পে ধাঁধা-৮| উত্তরসহ ৮টি ভীষণ গল্প ধাঁধা
ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৬| উত্তরসহ ১৩টি ভীষণ মজার ছন্দের ধাঁধা
গল্পে গল্পে ধাঁধা-৯| উত্তরসহ ৮টি ভীষণ মজার গল্প ধাঁধা
মজার প্রশ্ন- ৬| উত্তরসহ ১০টি ভীষণ মজার প্রশ্ন
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন