ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৬|উত্তরসহ ভীষণ মজার তেরোটি ছন্দের ধাঁধা| মজার ধাঁধার আসর| মজার মজার সব ধাঁধা
ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৬|উত্তরসহ ভীষণ মজার তেরোটি ছন্দের ধাঁধা|
১•
একি আজব ফল,
শির কেটে খেলে পরে চোখে আসে জল,
নাহি ভরে মন লেজ কাটিলে,
বড়ই সুস্বাদু সে ফল পেট কাটিলে।
২•
সে আমার চেয়ে অনেক অনেক বড়,
তার সামনেই আমার বেড়ে উঠা,
তবু আমি কেমনে দেখি তার জন্ম,
তার বেড়ে উঠা?
৩•
নদীর আছে, আকাশের নাই।
ধনুকেরও থাকে, তলোয়ারের নাই।
ভেবো না, যাহা তুমি ভাবিতেছ হবে তাই।
আমি কি ভাবিতেছি বলো তাই।
৪•
উপরে গাছ (উদ্ভিদ), নিচে দাড়ি,
বাতাস ড্রাইভার চালায় গাড়ি।
৫•
নই আমি বৃক্ষ তবু শাখা আছে মোর।
সব সময় থাকি আমি মাথার উপর।
৬•
একা থাকলে দাম নেই।
সাথে থাকলে দাম দেই।
৭•
হারায়ে গেলে খুঁজি।
না পাইলে কাঁদি।
নিই না সাথে করে,
খুঁজে পাই যদি।
হেলায় পড়ে থাকে
চাই না পিছু ফিরে।
৮•
জন্মে সাদা, কর্মে কালো, গলায় লোহার হার,
লাফ দিয়ে আহার করে লম্বা লেজ তার।
৯•
এক শিং বারো ঠ্যাং কোন জনের আছে,
জলেতে বাস করে, ডিম পাড়ে গাছে।
১০•
ছুঁইলে হাঁটে না,না ছুঁইলে হাঁটে।
প্রতিদিন দেখা যায় গীতাদের ঘাটে।
১১•
তিনি এক আজব সাধক,
রঙিন তার গায়ের বসন,
ধ্যানের মধ্যেই করেন স্নান,
স্নানের মধ্যেই সারেন আহার।
১২•
ঘোড়া নয়, মানুষ নয়,
নয় কোন পোকা মাকড়,
মাছ কিংবা পশু পাখি,
লম্বা লম্বা পা আছে,
আছে আরো প্রাণখানি
বলো তো তার নামখানি।
১৩•
চার অক্ষরে নাম তার,
তিনি মহাভারী বিজ্ঞানী,
মরুর জাহাজ মাঝে
নিয়ে চলেন যিনি,
বলো তো কে তিনি?
১৪•
১৯৯০ সালে রায়হানের বয়স ছিল ১৫ বছর। ১৯৯৫ সালে তার বয়স হলো ১০ বছর। কিভাবে সম্ভব?
১৫•
চারটি গাড়ি চারটি ভিন্ন রাস্তা দিয়ে একই দিনে, একই সময়ে একই চৌরাস্তার দিকে এমনভাবে আসছিল যে তারা যদি ব্রেক না কষে তো চারটি গাড়ি এক সাথে ক্রাশ হবে। কিন্তু ব্রেক না কষে একই সময়ে তারা ঠিকই এগিয়ে গেলো এবং কোন ক্রাশ হলো না। কিভাবে সম্ভব?
উত্তর
১• কমলা
২• চাঁদ
৩• তীর
৪• কচুরিপানা
৫• হরিণের শিং
৬• শূন্য
৭• পথ
৮• মাছ ধরার উড়াল জাল
৯• চিংড়ি
১০• শামুক
১১• মাছরাঙা
১২• পা+long= পালং শাক
১৩• বিজ্ঞানী নিউটন
ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৬|উত্তরসহ ভীষণ মজার তেরোটি ছন্দের ধাঁধা|
১•
একি আজব ফল,
শির কেটে খেলে পরে চোখে আসে জল,
নাহি ভরে মন লেজ কাটিলে,
বড়ই সুস্বাদু সে ফল পেট কাটিলে।
২•
সে আমার চেয়ে অনেক অনেক বড়,
তার সামনেই আমার বেড়ে উঠা,
তবু আমি কেমনে দেখি তার জন্ম,
তার বেড়ে উঠা?
৩•
নদীর আছে, আকাশের নাই।
ধনুকেরও থাকে, তলোয়ারের নাই।
ভেবো না, যাহা তুমি ভাবিতেছ হবে তাই।
আমি কি ভাবিতেছি বলো তাই।
৪•
উপরে গাছ (উদ্ভিদ), নিচে দাড়ি,
বাতাস ড্রাইভার চালায় গাড়ি।
৫•
নই আমি বৃক্ষ তবু শাখা আছে মোর।
সব সময় থাকি আমি মাথার উপর।
৬•
একা থাকলে দাম নেই।
সাথে থাকলে দাম দেই।
৭•
হারায়ে গেলে খুঁজি।
না পাইলে কাঁদি।
নিই না সাথে করে,
খুঁজে পাই যদি।
হেলায় পড়ে থাকে
চাই না পিছু ফিরে।
৮•
জন্মে সাদা, কর্মে কালো, গলায় লোহার হার,
লাফ দিয়ে আহার করে লম্বা লেজ তার।
৯•
এক শিং বারো ঠ্যাং কোন জনের আছে,
জলেতে বাস করে, ডিম পাড়ে গাছে।
১০•
ছুঁইলে হাঁটে না,না ছুঁইলে হাঁটে।
প্রতিদিন দেখা যায় গীতাদের ঘাটে।
১১•
তিনি এক আজব সাধক,
রঙিন তার গায়ের বসন,
ধ্যানের মধ্যেই করেন স্নান,
স্নানের মধ্যেই সারেন আহার।
১২•
ঘোড়া নয়, মানুষ নয়,
নয় কোন পোকা মাকড়,
মাছ কিংবা পশু পাখি,
লম্বা লম্বা পা আছে,
আছে আরো প্রাণখানি
বলো তো তার নামখানি।
১৩•
চার অক্ষরে নাম তার,
তিনি মহাভারী বিজ্ঞানী,
মরুর জাহাজ মাঝে
নিয়ে চলেন যিনি,
বলো তো কে তিনি?
১৪•
১৯৯০ সালে রায়হানের বয়স ছিল ১৫ বছর। ১৯৯৫ সালে তার বয়স হলো ১০ বছর। কিভাবে সম্ভব?
১৫•
চারটি গাড়ি চারটি ভিন্ন রাস্তা দিয়ে একই দিনে, একই সময়ে একই চৌরাস্তার দিকে এমনভাবে আসছিল যে তারা যদি ব্রেক না কষে তো চারটি গাড়ি এক সাথে ক্রাশ হবে। কিন্তু ব্রেক না কষে একই সময়ে তারা ঠিকই এগিয়ে গেলো এবং কোন ক্রাশ হলো না। কিভাবে সম্ভব?
উত্তর
১• কমলা
২• চাঁদ
৩• তীর
৪• কচুরিপানা
৫• হরিণের শিং
৬• শূন্য
৭• পথ
৮• মাছ ধরার উড়াল জাল
৯• চিংড়ি
১০• শামুক
১১• মাছরাঙা
১২• পা+long= পালং শাক
১৩• বিজ্ঞানী নিউটন
গল্পে গল্পে ধাঁধা-৭| উত্তরসহ পাঁচটি ভীষণ মজার গল্প ধাঁধা
ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৫| উত্তরসহ ১২টি ভীষণ মজার ছন্দের ধাঁধা
গণিতের মজার ধাঁধা-৩| উত্তরসহ ১০টি ভীষণ মজার গণিতের ধাঁধা
গল্পে গল্পে ধাঁধা-৮| উত্তরসহ ৮টি ভীষণ মজার গল্প ধাঁধা
মজার প্রশ্ন-৫| উত্তরসহ ১৫টি ভীষণ মজার প্রশ্ন
বিবিধ ধাঁধা-২| উত্তরসহ কয়েকটি ভীষণ মজার ধাঁধা
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন