গল্পে গল্পে ধাঁধা-৩| মজার ধাঁধার আসর| উত্তরসহ মজার মজার সব ধাঁধা ২০২০ - মজার ধাঁধা, ২০২১                                                             > সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

গল্পে গল্পে ধাঁধা-৩| মজার ধাঁধার আসর| উত্তরসহ মজার মজার সব ধাঁধা ২০২০

গল্পে গল্পে ধাঁধা - ৩: মজার ধাঁধার আসর|উত্তরসহ মজার মজার সব ধাঁধা ২০২০|Interesting and Tricky Bengali Riddles With Answers 2020


১•
রনি আর জনি দুই ভাই। ভাই হলে কি হবে দুই ভাই এ সম্পর্ক সাপে নেউলে। রনি হলো মাথা গরম মানুষ। সবার সাথেই তার ঝগড়া হয়। একদিন রাগে সে এক লোককে মেরেই ফেলল। জনি সেটা দেখে ফেলল।মামলা হল। জনি রনির বিরুদ্ধে সাক্ষ দিল।অপরাধ প্রমানিত হল। কিন্তু জীবনে প্রথম বার বিচারক খুনীকে ফাঁসি অথবা যাবজ্জীবন কোন শাস্তিই দিতে পারছেন না।বিচারক মহা চিন্তায় আছেন। কারণটা কী?

উত্তর -  রনি আর জনি দুজন ই জমজ এবং জোড়া লাগানো।তাদেরকে অপারেশন করেও আলাদা করা অসম্ভব।রনি কে শাস্তি দিলে সেই শাস্তি জনিকেও ভোগ করতে হবে। কিন্তু জনি নির্দোষ।
২•
বশির এর গ্রামের নাম নীলগঞ্জ। গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পরাগ নদী। নদীর উপর একটি অনেক লম্বা বাঁশের সাঁকো। সাঁকোর ওপারে আরেকটি গ্রাম। নাম তার কুসুমপুর। দুটি গ্রামের মধ্যে ভীষণ শত্রুতা। এক গ্রামের মানুষ অন্য গ্রামে যাওয়া নিষিদ্ধ। সাঁকোটি পার হতে সময় লাগে ২০ মিনিট। দৌড়ে পার হওয়া যায় না। হেঁটেই পার হতে হয়। সাঁকোটি পাহারা দেয় দুইজন চৌকিদার। সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত কুসুমপুরের নূর মিয়া। আর রাত আটটা থেকে সকাল আটটা পর্যন্ত নীলগঞ্জের মজিদ আলী। নূর মিয়া মহা জাঁদরেল। সে কাউকে সাঁকো পার হতে দেখা মাত্র গুলি করে মেরে ফেলে। কিন্তু মজিদ আলী অতোটা কঠুর না। সে নিতান্ত বাধ্য না হলে গুলি করে না। কিন্তু কেউ পার হওয়ার চেষ্টা করলে তাকে বাধা দেয় এবং তার গ্রামে ফেরত পাঠিয়ে দেয়। যদি সে অবাধ্য হয় তখন গুলি করে। এরা সাঁকো থেকে একবারও এদিক সেদিক যায় না। ঠায় সাঁকোর মুখে বসে থাকে। মাঝে শুধু একবার ১০মিনিটের জন্য খেতে যায়। তাই কেউ ওদের দুজনকে ফাঁকি দিয়ে ঐ সাঁকো পার হওয়ার সাহস করতে পারেনা। কিন্তু কুসুমপুরে যাওয়াটা বশিরের জন্য খুবই জরুরী। তাই সে বুদ্ধি বের করলো এবং ঠিকই সাঁকো পেরিয়ে কুসুমপুর গ্রামে চলে গেলো। বুদ্ধিটা কি ছিলো? (বিঃদ্রঃ দুজন চৌকিদারই খুব সৎ।)

উত্তর -  মজিদ আলি খেতে গেলে বশির দশ মিনিটে সেতুর অর্ধেক গিয়ে উল্টোদিকে ঘুরে দাঁড়াবে। তখন মজিদ আলি ভাববে সে কুসুমপুর থেকে আসছে। সে তাই বশিরকে কুসুমপুরে মানে তার গন্তব্যেই পাঠিয়ে দিবে।

গল্পে গল্পে ধাঁধা-২

গল্পে গল্পে ধাঁধা-৪

ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৪

মজার প্রশ্ন-৪

গল্পে গল্পে ধাঁধা-৭| উত্তরসহ পাঁচটি ভীষণ মজার গল্প ধাঁধা

ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৫| উত্তরসহ ১২টি ভীষণ মজার ছন্দের ধাঁধা

গল্পে গল্পে ধাঁধা-১২| উত্তরসহ ৫টি ভীষণ মজার গল্পের ধাঁধা

ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৯| উত্তরসহ ১২টি ভীষণ মজার ছন্দধাঁধা


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গণিতের মজার ধাঁধা:১ - মজার ধাঁধার আসর| উত্তরসহ মজার মজার সব ধাঁধা ২০২০

মজার মজার অংক ধাঁধা-১|উত্তরসহ|মজার ধাঁধার আসর ১• যদি, কাজ হলো আনন্দ=৫৬৪ সময় হলো টাকা =৫৩৭ সময় হলো আনন্দ = ৩৫৬ হয়, তাহলে, কাজ=? টাকা=? উত্তর কাজ = ৪ টাকা = ৭ ব্যাখ্যা: "হলো" সব লাইনে আছে। আবার পাঁচ সব সংখ্যায় আছে। তাই "হলো" = ৫। ২য় ও ৩য় লাইনে "সময়" কমন। আবার সংখ্যা দুটিতে ৩ কমন। তাই সময় = ৩। কাজ এবং ৪ আছে শুধু ১ম লাইনে। তাই কাজ = ৪। টাকা এবং ৭ আছে শুধু ২য় লাইনে। আর তাই টাকা = ৭। ২•বলুন তো প্রশ্ন চিহ্নিত স্থানে কোন সংখ্যাটি বসবে? ১+৪=৫ ২+৫=১২ ৩+৬=২১ ৪+৭=৩২ ৮+১১= ? উত্তর ৯৬ আজকের ধাঁধা - ২৯শে জুন, ২০২০ আজকের ধাঁধা - ২৭শে জুন, ২০২০ গল্পধাঁধা-১ ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-১ ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৩ গণিতের মজার ধাঁধা-২ ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৪ মজার প্রশ্ন-৪ গল্পে গল্পে ধাঁধা-৭| উত্তরসহ পাঁচটি ভীষণ মজার গল্প ধাঁধা ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৫| উত্তরসহ ১২টি ভীষণ মজার ছন্দের ধাঁধা গণিতের মজার ধাঁধা-৩| উত্তরসহ ১০টি ভীষণ মজার গণিতের ধাঁধা গল্পে গল্পে ধাঁধা-৮| উত্তরসহ ৮টি ভীষণ গল্প ধাঁধা ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৬| উত্তরসহ ১৩টি ভীষণ মজার ছন্দের ধাঁধা ছন্দে ছন্দে ধাঁধা-৫| উত্তরস

গল্পে গল্পে ধাঁধা-১: মজার ধাঁধার আসর|উত্তরসহ মজার মজার সব ধাঁধা ২০২০

১• যুদ্ধে হেরে তুমি আর তোমার আটজন সৈন্য শত্রুপক্ষের রাজ্যে বন্দী হলে। রাজা তোমার মুক্তির জন্য একটা শর্ত দিলেন। প্রথমে তোমাদের সবাইকে অজ্ঞান করে একটা জায়গায় নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে তোমরা চারদিকে চারটা রাস্তা দেখতে পাবে। চারটি রাস্তার যেকোন একটি রাস্তা একটি গ্রামে গিয়ে পৌঁছেছে। সেই গ্রামে যদি তোমরা পৌঁছাতে পারো তাহলে সবাই বেঁচে যাবে। বাকি রাস্তাগুলো গভীর অরণ্যে গিয়ে পৌঁছেছে, যেখানে গেলে মৃত্যু নিশ্চিত। রাস্তা ধরে এগোলে ঠিক আট ঘণ্টা পর গ্রামের দেখা পাওয়া যাবে। না পাওয়া গেলে বুঝতে হবে সেই রাস্তাটা গভীর জঙ্গলে গিয়ে পৌঁছেছে। তোমার হাতে সময় থাকবে চব্বিশ ঘণ্টা। এই চব্বিশ ঘণ্টার ভেতর যদি তুমি গ্রামটা বের করতে না পারো তাহলে খিদা ও তৃষ্ণায় তোমরা সবাই মারা যাবে। আর গ্রামটা যদি বের করতে পারো তাহলে তোমরা সবাই মুক্ত। রাজার কথা মত অচেতন অবস্থায় সেই ধু ধু মরুভুমিতে তোমাদের রেখে আসা হলো। জ্ঞান ফিরতেই তুমি তোমার হাতে একটি চিঠি দেখতে পেলে। তাতে লেখা আছে, তোমার সৈন্যদের মধ্যে দুজন হলো রাজার অনুচর। তারা যেভাবে পারে গ্রামটি খুঁজে বের করতে তোমাদের জন্য বাঁধার সৃষ্টি করবে। কিন্তু তোমাদেরকে কোন আঘাত তারা কর

গল্পে গল্পে ধাঁধা- ৭| পাঁচটি ভীষণ মজার গল্প ধাঁধা| উত্তরসহ| মজার ধাঁধার আসর

গল্পে গল্পে ধাঁধা-৭|উত্তরসহ| মজার ধাঁধার আসর| মজার মজার সব ধাঁধা গল্পে গল্পে ধাঁধা-৭| উত্তরসহ পাঁচটি ভীষণ মজার গল্প ধাঁধা গল্পে গল্পে ধাঁধা-৪ গল্প ধাঁধা-৫ ১• এক দেশে ছিল এক রাজা। রাজার ছিল সাত ছেলে। ছেলেদের মধ্যে কাকে যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে বেছে নিবেন তা নিয়ে রাজা খুব চিন্তিত ছিলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি অনেক চিন্তা করে একটা উপায় বের করলেন। সাতে ছেলেকে সাতটা টব আর একটি করে বীজ দিয়ে বললেন, যে এই বীজ থেকে সবচেয়ে পুষ্ট আর সুন্দর গাছ এই টবে ফলাতে পারবে সেই তার রাজত্বের যোগ্য উত্তরসূরি হবে। কিছুদিন পর রাজা সব ছেলেকে ডেকে পাঠালেন। সবাই টব নিয়ে রাজার সামনে হাজির হলো। রাজা দেখলেন, সবার টবেই খুব সুন্দর তরতাজা হৃষ্টপুষ্ট গাছ হয়েছে। শুধু দুই নম্বর ছেলের টবে খুব দূর্বল একটা গাছ কোন রকমে দাঁড়িয়ে আছে। রাজা দুই নম্বর ছেলেকেই তার উত্তরসূরি হিসেবে বেছে নিলেন। কেন? ২• মি: এবং মিসেস চৌধুরী তাদের দুই ছেলেমেয়ে নিয়ে ছুটি কাটাতে এসেছেন। তারা উঠেছেন একটি হোটেলে। তাদের রুম নম্বর ১০৮। ঐ একই হোটেলে ১০৪ নম্বর রুমে সফিক নামের এক লোক একা উঠেছে। সফিকের সাথে চৌধুরী পরিবারের পরিচয় হল এবং চৌধুরী সাহেবের ছেলেম